যিনি পিতা তিনি ঈশ্বর,
সর্বেসর্বা সর্বত্রের অধীশ্বর ।
যাঁর আদেশই হচ্ছে দিবা হচ্ছে নিশি,
এ দুনিয়ায় মোরা ক্ষনিকের অধিবাসী।
যিনি প্রকৃত মালিক সর্বস্বের,
নিজহস্তে সৃষ্টি করেছেন মনুষ্য রুপী এই শ্রেষ্ঠ জীব দের।
আল্লাহ-যীশু-মহাবীর ও শিব সক্কলেই এক অভিন্ন রুপ,
গ্রহণ করে সে মোদের ভক্তি, আশীর্বাদ করে খুব।
ক্ষমতা যাঁর অসীম,
ব্যাপ্তি তাঁর পরিধিহীন ,তিনিই চূড়ান্ত তিনিই তো অন্তিম।
প্রকৃতি হতে এই ধরিত্রী সৃষ্টি তো তাঁরই!
শস্য-শ্যামলা প্রকৃতি রক্ষায় ঝরে পরে শান্তির বারি।
ধরিত্রী সৃষ্টি হোক নতুবা মনুষ্য রূপ দান সর্বত্রই তাঁরই লীলা,
প্রাণের আকুতি দ্বারা স্মরণে আসে প্রাণ নচেৎ সে তো কেবলই শিলা।
অসীম করুণা যাঁর মণিকোঠায়,
যাঁর দরূণ ধরিত্রী মাতা পরিপূর্ণতা পায় ।
ভক্তের বেদনায় সমবেদনা অনুভব করে,
মন-প্রাণ ভরা অসীম শ্রদ্ধা সহ প্রণাম রইল তাঁর তরে।
বিশ্বের চতু: কোনায় যাঁর অপরূপ নিখুঁত শিল্পশৈলী ,
সারা দুনিয়া বোধ হয় এক বিচিত্র রঙিন পহেলী ।
——————————
রচনায়: দেবতোষী দত্ত, ভারত।