প্রিন্ট ভার্সনের জন্য লেখা জমা দেয়ার বিস্তারিত নিয়ম:
১। তারিখ: যে কোন সময় লেখা জমা দিতে পারেন। মনে রাখবেন প্রতি ১ মাস পরপর ৭ তারিখে ইয়ে পত্রিকা এর প্রিন্ট ভার্সন প্রকাশিত হয়।
২। বাংলাদেশ থেকে যে কোন হাস্যরসাত্নক লেখা এবং ভারত থেকে শুধুমাত্র কবিতা জমা দিতে পারবেন। তবে প্রিন্ট ভার্সনের কোন সৌজন্য কপি ভারত বা বাংলাদেশে কাউকেই দেয়া হয় না। বাংলাদেশ থেকে মূল্য প্রদান করে কপিটি সংগ্রহ করতে পারলেও ভারতের লেখকরা শুধুমাত্র আমাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ইয়ে পত্রিকা এর (ই-ম্যাগাজিন) থেকে নিজেদের লেখা দেখতে পারবেন। চাইলে স্ক্রিনশটও নিতে পারবেন। (ডাকযোগে বা অন্য কোনভাবে ভারতে কপি পাঠানোর জন্য আমাদের কোন ব্যবস্থা নাই)
৩। প্রিন্ট ভার্সনে লেখা দেয়ার একমাত্র মাধ্যম হল আমাদের ওয়েবসাইট অথবা আমাদের ই-মেইল অ্যাড্রেস। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে লেখা জমা দিতে চাইলে নিচের বাটনে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে লেখা জমা দিন। ই-মেইল অ্যাড্রেসে (publish@eiapotrika.com) লেখা দিতে চাইলে লেখার সাথে অবশ্যই নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার এবং পেশা উল্লেখ করেবেন।
৪। মনে রাখবেন, লেখা জমা দিলেই প্রকাশ হবে এমনটা না। লেখা বাছাই করার পর প্রকাশ করা হয় এবং মোটামুটি ৩০০-৪০০ কবিতা থেকে মাত্র ১০-১৫ টা কবিতা প্রকাশের জন্য নির্বাচন করা হয়। কাজেই লেখা প্রকাশিত না হলে মন খারাপ করা যাবে না। সেক্ষেত্রে পরেরবার আরো ভালকরে লেখা জমা দিবেন। ধন্যবাদ।
অনলাইন ভার্সনের জন্য লেখা জমা দেয়ার বিস্তারিত নিয়ম:
অনলাইন ভার্সনে লেখা প্রকাশ মূলত প্রতিযোগিতা ভিত্তিক হয়ে থাকে । প্রতিযোগিতায় আপনার কবিতা সেরা হিসেবে নির্বাচিত হলে সেটি আমাদের ওয়েবসাইটের “সাহিত্য আসর” পাতায় লেখকের ছবিসহ প্রকাশ করা হয়।
১। তারিখ: ইয়ে পত্রিকা এর অফিসিয়াল ফেসবুক প্রোফাইলের মাধ্যম তারিখ ঘোষণা করা হয়। প্রতি মাসে সাধারণত একবার এই ভার্চুয়াল প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
২। প্রতিযোগিতাটি মূলত ২ ধাপে সম্পন্ন হয়।
প্রথম ধাপ: সম্পাদনা পরিষদের বিচারে নির্বাচিত সর্বোচ্চ 18 টি কবিতা কবির ছবিসহ ইয়ে পত্রিকা এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের “সাহিত্য আসর” পাতায় প্রকাশিত হবে।
দ্বিতীয় ধাপ: ওয়েবসাইটের পাঠক বা ভিজিটররা আপনার কবিতাকে লাইক করবে। ভিজিটররা যার লেখায় সর্বোচ্চ লাইক করবে সে চ্যাম্পিয়ান হবে।
৩। পাঠানো সাহিত্যকর্মটি প্রথম ধাপে সেরা হিসেবে নির্বাচিত হলেই সাহিত্যকর্মের স্রস্টাকে সম্মানসূচক সনদপত্র (অনলাইনে স্ক্যান কপি বা সার্টিফিকেটের ছবি) প্রদান করা হয়। মনে রাখবেন, ইয়ে পত্রিকা- নামে নয়, লেখায় পরিচয় থেকে প্রদত্ত সনদপত্রটি সম্পূর্ণ ভ্যালিড সনদপত্র। বাংলাদেশ এবং ভারতের সবাই ইয়ে পত্রিকা এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেয়ে সনদপত্রের ভ্যালিডিটি এবং ফলাফলের সত্যতা যাচাই করতে পারবে।
৪। পাঠানো সাহিত্যকর্মটি দ্বিতীয় ধাপে অর্থাৎ পাঠকদের রায়ে চুড়ান্তভাবে সেরা নির্বাচিত হলে আপনার ঠিকানায় প্রিন্টেড সার্টিফিকেট পাঠানো হবে এবং উপহার হিসেবে থাকবে একটি গল্পের বই। (ওয়েবসাইটে প্রকাশিত লেখায় সর্বোচ্চ লাইকপ্রাপ্ত ১ জন)
৪। মনে রাখবেন, লেখা জমা দিলেই প্রকাশ হবে এমনটা না। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে নির্বাচিত সর্বেোচ্চ 18 টি কবিতা কবির ছবিসহ ইয়ে পত্রিকা এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের “সাহিত্য আসর” পাতায় প্রকাশিত হবে। কাজেই লেখা প্রকাশিত না হলে মন খারাপ করা যাবে না। সেক্ষেত্রে পরেরবার আরো ভালকরে লেখা জমা দিবেন। ধন্যবাদ।
৫। অনলাইন ভার্সনে লেখা পাঠানোর তারিখ ইয়ে পত্রিকা এর অফিসিয়াল ফেসবুক প্রোফাইলের মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়।